কোন আসনে কে জয়ী, কে কত ভোট পেলেন

সারাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে চলছে গণনা। এখন পর্যন্ত ১৯০টি আসনের ফলাফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে নৌকার প্রার্থীরা ১৪৬ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া ৪৩টি আসনে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আর জাতীয় পার্টি পেয়েছে ৯টি আসন।

এর মধ্যে গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া -কোটালীপাড়া) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দুই লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ আবুল কালাম (আম– এনপিপি) ৪৬০ ভোট পেয়েছেন।

মাগুরা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সাকিব আল হাসান বিজয়ী হয়েছে। তিনি ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়েছে। এছাড়া ডাব প্রতীক পেয়েছে ৫ হাজার ৯৯৩ ও লাঙ্গল পেয়েছে ২ হাজার ৩৪৩ ভোট।

মাগুরা-২ আসনে নৌকার প্রার্থী ড. শ্রী বীরেন শিকদার পেয়েছেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৩১১ ভোট। ডাব প্রতীক পেয়েছে ৮৬৬লাঙ্গল ১০ হাজার ৯৬৯ ও ঈগল প্রতীক ১০ হাজার ৯৬৯ ভোট।

 

সিলেট-১ আসনে বিজীয় হয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়েছেন। এছাড়া মিনার প্রতীক ২ হাজার ১৮১ ও আম প্রতীক ৯৫০ ভোট পেয়েছে।

সিলেট-৪ নৌকার প্রার্থী ইমরান আহমদ পেয়েছেন ২ লাখ ৬ হাজার ৯২৫ ভোট। সোনালী আঁশ ৩ হাজার ৯৯২ ও মিনার প্রতীক ৩ হাজার ৫৪ ভোট।

সিলেট-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী মাসুক উদ্দিন পেয়েছেন ৩২ হাজার ৫১ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী চৌধুরী পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৭৯৫ ভোট।

মৌলভীবাজার-২ আসনে নৌকার প্রার্থী শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল পেয়েছেন ৭২ হাজার ৭১৮ ভোট। ট্রাক প্রতীক পেয়েছে ১৫ হাজার ৫৫২ ও

সোনালী আঁশ পেয়েছে ১১ হাজার ৪৪৯ ভোট।

বরিশাল-১ আসনে (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী ছেরনিয়াবাত সেকেন্দার আলী পেয়েছেন ৪ হাজার ১২২ ভোট।

বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে নৌকা প্রতীক রাশেদ খান মেনন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়ছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী একে ফাইয়াজুল হক পেয়েছেন ৩১ হাজার ৩ ৯৭ভোট।

কুষ্টিয়া-২ আসনে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৩১ ভোট। অন্যদিকে ট্রাক প্রতীকের কামারুল আরেফিন পেয়েছেন ৪১ হাজার ২৮২ ভোট।

আরও পড়ুন:  গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধ-বিরতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত স্বতন্ত্রপ্রার্থী (কলার ছড়ি) সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান ৮৯ হাজার ৭৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য জি এম ফরহাদ হোসেন ৪৬ হাজার ৬৩৩ ভোট পেয়েছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মঈন উদ্দিন (কলার ছড়ি) ৮৪ হাজার ৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা (ঈগল) পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৩১ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) নৌকার প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ১ লাখ ৫৮ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান (কাঁচি) ৬৪ হাজার ৩৭ ভোট পেয়েছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী আনিসুল হক বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭টি ভোট। এনপিপির শাহীন খান পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৮৬ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য এ বি তাজুল ইসলাম ১ লাখ ৯২ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকে আমজাদ হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ৬৬৬।

রাজশাহী-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ পেয়েছেন ১ লাখ ৮২৩ ভোট। আর লাঙ্গল আব্দুস সালাম খান পেয়েছেন ৩ হাজার ৫১১ ভোট।

রংপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ৭৩ হাজার ৯২৭ ভোট পেয়েছেন। আরেক স্বতন্ত্র মশিউর রহমান রাঙ্গা পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩৩২ ভোট।

রংপুর-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বিজয়ী পেয়েছেন। তিনি ১ লাখ ২১ হাজার ৮৯৩ ভোট। আর জাতীয় পার্টির মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল পেয়েছেন ৪১ হাজার ১২৫ ভোট।

নীলফামারী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার পেয়েছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৯০২ ভোট। জাতীয় পার্টির ডালিম উদ্দিন ২৪ হাজার ৬৬১ ভোট।

নীলফামারী-২ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর এক লাখ ১৯ হাজার ৩৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে তিনি পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৮৪ ভোট।

নীলফামারী-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদ্দাম হোসেন পাভেল ৩৯ হাজার ৩২১ ভোট। আর স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের মারজিয়া সুলতানা ২৫ হাজার ২০৫ ভোট।

নীলফামারী-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক (প্রতীক–কাঁচি) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৭১৪ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোখছেদুল মোমিন পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩০১। বর্তমান সংসদ সদস্য জাপা প্রার্থী ও সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত এইচএম এরশাদের ভাগনে আহসান আদেলুর রহমান পেয়েছেন ৪১ হাজার ৩১৩ ভোট।

আরও পড়ুন:  শেখ হাসিনার সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

কুড়িগ্রাম-২ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী পনিরকে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হামিদুল হক খন্দকার। তিনি (ট্রাক) প্রতীকে ৯৫ হাজার ৬০৯ ভোট পেয়েছেন। জাপার প্রার্থী মো. পনির উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৪৮ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী সৌমেন্দ্র প্রসাদ পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৩১৭ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী সরকার পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫১৫ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৬৫৮ ভোট। আর ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮৪ ভোট।

বগুড়া-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৫৩ হাজার ২২৬ ভোট পেয়েছেন। আর ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ২২ হাজার ৮৪০ ভোট।

নওগাঁ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী পেয়েছন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৭ ভোট। আর ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৭২১ ভোট।

পাবনা-২ (সুজানগর- বেড়ার একাংশ) আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন। ফিরোজ কবির ১ লাখ ৬৫ হজার ৮৪২ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএমের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৪ আসনে (সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ সাদিক জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯০ হাজার ৩৫২ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭১৮ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ (লাঙ্গল) ১ লাখ ৬ হাজার ৭১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির গোপাল চন্দ্র রায় পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৮২১ ভোট।

পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত আ স ম ফিরোজ জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৩০০। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মো. মহসীন হাওলাদার পেয়েছেন ২ হাজার ৯৫৬।

রাজশাহী-২ (সদর) আসনে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা হেরে গেছেন। তিনি পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪৬৬ ভোট। এই আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শফিকুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯০৬ ভোট।

আরও পড়ুন:  প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী : প্রধান উপদেষ্টা

ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই। তিনি ৯৫ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৭২৮ ভোট।

টাঙ্গাইল-৮ আসনে কাদের সিদ্দিকী হেরেছেন। জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অনুপম শাহজাহান। অনুপম ৯৬ হাজার ৪০১ ভোট পেয়েছেন। আর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৫০১ ভোট।

মেহেরপুর-১ (সদর-মুজিবনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট পেয়েছেন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান ৫৭ হাজার ৬৮২ ভোট পেয়েছেন ।

মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক ৭২ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী মকবুল হোসেন পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৫৯৩ ভোট।

পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী মহিব্বুর রহমান। তিনি ৬০ হাজার ৮৫৬ ভোট পেয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুবুর রহমান (ঈগল) পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫৭৬ ভোট। শেরপুর-২ আসনে নৌকার প্রার্থী মতিয়া চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ২ লাখ ১২ হাজার ১৪২ ভোট পেয়েছেন। আর মশাল প্রতীক নিয়ে জাসদের লাল মোহাম্মদ শাহজাহান কিবরিয়া পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৭৫ ভোট। ঈগল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ সাঈদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৪২ ভোট।

মৌলভীবাজার–৪ (শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন মো. আব্দুস শহীদ। তিনি ২ লাখ ১২ হাজার ৪শ ৯১ ভোট পেয়েছেন। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী আব্দুল মুহিত হাসানী মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৯০। বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মো. আনোয়ার হোসেন মিনার প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৬৮ ভোট পেয়েছেন।

সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে টানা চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি ১ লাখ ২৬ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়েছেন। তৃণমুল বিএনপির প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শাহীনুর পাশা চৌধুরী (সোনালী আঁশ) ৪ হাজার ভোট পেয়েছেন।

বিস্তারিত আসছে…

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *