সারা দিন রোজা রেখে সন্ধ্যায় রোজা ভাঙতে হয়। এটাই ইসলামে ‘ইফতার’ নামে পরিচিত। নির্ধারিত সময়ে রোজা ভাঙার মাধ্যমে আল্লাহর প্রতি সর্বোচ্চ আনুগত্য প্রদর্শন করা হয়। এই সময়ের আছে বিশেষ গুরুত্ব ও তাৎপর্য।  এ সময়ের দোয়া আল্লাহ কবুল করেন।রাসুল (সা.) ইফতার শুরুর আগে এই দোয়া করতেন- اللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَعَلَى رِزْقِكَRead More →

রমজান মাস মহান আল্লাহর এক বিশেষ অনুগ্রহ, যা তিনি তাঁর বান্দাদের প্রতি দান করেছেন। এটি এমন এক মাস, যেখানে নেক আমলের প্রতিদান বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। এই মাসের বিশেষত্ব অন্য সব মাস থেকে আলাদা, কেননা এ মাসেই আল্লাহ তাআলা মানবজাতির পথনির্দেশক হিসেবে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘রমজানRead More →

অভিশপ্ত শয়তান মানুষকে বিভ্রান্ত করার চ্যালেঞ্জ নিয়েছে। মানুষের এই চিরশত্রু মানুষের বাসস্থানে প্রবেশ করে অপূরণীয় ক্ষতি করে ফেলতে পারে। তাই মুমিনের জন্য এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। নিম্নে শয়তানের প্রভাব থেকে সুরক্ষার কিছু আমল বর্ণনা করা হলো— ১. রাতে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়া : আবু মাসউদ (রা.)Read More →

 রাসুল (সা.) আনন্দের খবরে সিজদায় লুটিয়ে পড়তেন। কারণ আনন্দ ও দুঃখের সময়ে আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পণ করাই ইসলামের মূল উদ্দেশ্য। আবু বাকরাহ নুফাই বিন আল-হারিস (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.)-এর কাছে যখন কোনো আনন্দদায়ক খবর আসত কিংবা সুসংবাদ আসত তিনি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সিজদায় লুটিয়ে পড়তেন। (আবু দাউদ, হাদিস নংRead More →

মহান আল্লাহ রমজান মাসকে বিশেষ মর্যাদা ও সম্মানে মহিমান্বিত করেছেন। পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদার বর্ণনা এসেছে কোরআন ও হাদিসের অসংখ্য স্থানে। বিশেষ করে রমজান ও রোজার মর্যাদা সংক্রান্ত অসংখ্য হাদিস রয়েছে। যেমন— ১. রোজাদারের জন্য বিশেষ পুরস্কার : প্রতিটি নেক আমলের পুরস্কার আছে। তবে রোজাদারের জন্য আল্লাহ বিশেষ পুরস্কার রেখেছেন। হাদিসেRead More →

মাহে রমজান মুসলিম উম্মাহর জন্য অধিক মর্যাদাশীল ও বরকতময় মাস। এ মাসে বান্দা যত আমল করবে তার পরকালীন ভাণ্ডার ততই সমৃদ্ধ হবে। রমজানের অন্যতম আমল হলো দান-সদকা। রমজানে প্রতিটি ভালো কাজের নেকি ৭০ গুণ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এ মাসে যত বেশি দান-সদকা করা যাবে, তা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। মাহে রমজানেRead More →

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর দরুদ পড়া ইসলামের অন্যতম ইবাদত। তাঁর ওপর দরুদ পড়েন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা ও তাঁর ফেরেশতারা। তাই মানুষকেও তাঁর ওপর দরুদ পাঠ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে—‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। হে ঈমানদাররা, তোমরাও তাঁর প্রতি দরুদRead More →