সভায় নেতৃত্ব দেন লাটভিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ভাইরা ভিকে-ফ্রাইবারেগা।
সভায় বক্তারা প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্ব এবং দারিদ্র্য দূরীকরণ ও সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠায় তার সারা জীবন ধরে যে অবদান তার প্রশংসা করেন।
কেরি কেনেডি বাংলাদেশের মানবাধিকার অগ্রগতির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, মানবাধিকারের ক্ষেত্রে আপনি যে অগ্রগতি করেছেন তা অসাধারণ।
জর্জটাউন ইনস্টিটিউট ফর উইমেন, পিস অ্যান্ড সিকিউরিটির নির্বাহী পরিচালক মেলান ভেরভিয়ার জানান, ইনস্টিটিউট শীঘ্রই বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবের সমর্থন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবে।
প্রফেসর ইউনূস অভূতপূর্ব সমর্থনের জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘এটি একেবারে অপ্রত্যাশিত। আপনাদের একত্রিত হয়ে আমাদের পাশে দাঁড়ানো এটি অবিশ্বাস্য। আমি সত্যিই মুগ্ধ।’
তিনি তার প্রশাসনের চ্যালেঞ্জকে একটি বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, ‘এই দেশ ১৫ বছর ধরে এক ধরনের ভূমিকম্পের মধ্য দিয়ে গেছে। এর মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৯।’
তিনি জনসাধারণের প্রত্যাশা পরিচালনার চ্যালেঞ্জও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘মানুষ অল্প সময়ে অলৌকিক পরিবর্তনের আশা করে, যদিও আমাদের সীমিত সম্পদ রয়েছে। তবে আমাদের তরুণদের স্বপ্নও পূরণ করতে হবে — তারা নতুন বাংলাদেশের আশা দেখছে।’
প্রফেসর ইউনূস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সাধারণ নির্বাচনের সমর্থনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা আপনার দিকনির্দেশনা, সমর্থন এবং নৈতিক শক্তি চাই।’
সভায় এসডিজি কো-অর্ডিনেটর লামিয়া মোর্শেদও উপস্থিত ছিলেন।







