ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইউক্রেনকে তাদের বিরল খনিজসম্পদের প্রবেশাধিকার যুক্তরাষ্ট্রকে দিতে হবে, যা জো বাইডেনের শাসনামলে দেওয়া যুদ্ধকালীন সহায়তার বিনিময়ে ক্ষতিপূরণ হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
এক জ্যেষ্ঠ ইউক্রেনীয় কর্মকর্তা মঙ্গলবার রাতে এএফপিকে জানান, কিয়েভ চুক্তির শর্ত মেনে নিয়েছে, ফলে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের খনিজসম্পদ যৌথভাবে আহরণ করবে এবং জেলেনস্কি শুক্রবার ওয়াশিংটনে এটি স্বাক্ষর করতে পারেন।
জেলেনস্কি বলেন, চুক্তি থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব একটি তহবিলে জমা হবে, যা ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ মালিকানাধীন হবে এবং বাইডেন প্রশাসনের অধীনে দেওয়া সহায়তার কারণে কিয়েভকে ‘ঋণগ্রস্ত’ হতে হবে না।
এই চুক্তির মাধ্যমে ইউক্রেন ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি করতে চায়, যা বর্তমানে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির কথার লড়াইয়ের কারণে উত্তপ্ত হয়ে আছে। এ ছাড়া কিয়েভ নিরাপত্তা নিশ্চয়তাও চায়, যদিও চুক্তির বর্তমান খসড়ায় যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতি নেই বলে এক জ্যেষ্ঠ ইউক্রেনীয় কর্মকর্তা এএফপিকে জানিয়েছেন।