প্রকল্পগুলো হলো- ‘বাংলাদেশ এনহ্যান্সিং ইনভেস্টমেন্টস অ্যান্ড বেনিফিটস ফর আর্লি ইয়ারস প্রজেক্ট’ শীর্ষক প্রকল্পে ২১ কোটি ডলার। ‘লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন অপারেশন’ প্রকল্পে ৩০ কোটি ডলার। ‘যমুনা নদীর টেকসই ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্পে ১০ দশমিক ২ কোটি ডলার। ‘নগর স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা উন্নয়ন’ প্রকল্পে ২০ কোটি ডলার ও ‘প্রি-পেইড মিটারিং সিস্টেমের মাধ্যমে গ্যাস বিতরণ’ খাতে ৩০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক।

এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন, ‘বাংলাদেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করতে পাশে থাকবে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। স্বাধীনতার পর থেকে বিশ্বব্যাংক এবং বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করছে। নতুন প্রকল্পগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শিশুদের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যত বির্নিমাণে কাজ করবে।’







