এদিকে উপদেষ্টার বক্তব্যের বিরোধিতা করেছেন সরকারি চাকরিজীবীদের অনেকে। তারা চাইছেন, বর্তমান সরকারই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিক। ইতঃপূর্বে ১৫ ডিসেম্বরের নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণার জন্য আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন কর্মচারীরা। এখন নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে পে স্কেল কার্যকরের দাবিতে পদক্ষেপ নেবেন তারা।
বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আরো কয়েকটি কর্মচারী ফেডারেশন ও সমিতির নেতারা। সরকারের এমন ঘোষণার পর নিজেদের সদস্যদের নিয়ে সভা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সেক্রেটারিয়েট সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুল খালেক।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ইতিমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নির্বাচনী প্রার্থী ঘোষণা শুরু করেছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচিত সরকারই পে স্কেল নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
জাতীয় বেতন কমিশন আগামী ডিসেম্বর, ২০২৫ মাসের মধ্যে তাদের চূড়ান্ত সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দিতে চাইছে। সূত্র বলছে, তাদের সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে নির্বাচিত সরকার।







