খেজুর
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ফাইবার ও প্রাকৃতিক শর্করা থাকে। এগুলো চুলের শিকড়কে শক্তি যোগায় এবং চুল পাতলা হওয়া রোধ করে। এতে থাকা এমিনো এসিড চুলের বৃদ্ধি ও গঠনকে বৃদ্ধি করে।
কিশমিশ
কিশমিশ ছোট হতে পারে, তবে এটি চুলের জন্য খুবই উপকারী। এটি আয়রন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা চাপ ও দূষণের কারণে চুলকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। কিশমিশ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খাওয়া আরো কার্যকর।
পেস্তা
পেস্তা প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি ও ভিটামিন বি৬- এর একটি ভালো উৎস। এটি মাথার ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং চুলকে হাইড্রেটেড রাখে। যদি আপনার চুল শুষ্ক বা প্রাণহীন মনে হয়, তাহলে আপনার খাদ্যতালিকায় পেস্তা অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এটি সন্ধ্যার সময় খেতে পারেন।
আপনার যদি চুল পড়ার সমস্যা থাকে, তাহলে খাদ্যতালিকায় এই ড্রাই ফ্রুটস অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। মনে রাখবেন, এই ড্রাই ফ্রুটসগুলো কেবল তখনই আপনার উপকারে আসবে, যদি আপনি এগুলোকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং সুষম খাবারের সঙ্গে খান।
সূত্র : আজতক বাংলা







