বিভিন্ন দাবিতে মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে আহতরা পরিচালক ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরীকে অবরুদ্ধ করেন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এ বিষয়ে ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল বিষপান করা চার যুবকের সঙ্গে আরো কয়েকজন আহত দুপুরের দিকে আমার কার্যালয়ে আসেন।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান বলেন, ‘তারা কেরোসিন-পেট্রল নিজেদের গায়ে ঢেলে আগুন লাগানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় আমরা গিয়ে তাদের কাছ থেকে বোতলগুলো নিয়ে নিই। পরে সেনাবাহিনী এসে সম্মিলিতভাবে তাদের বোঝানোর পর তারা চলে যান’—বলেন তিনি।
গত রবিবার জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত চারজন জুলাইযোদ্ধা বিষপান করে আত্মহননের চেষ্টা করেন। এ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, ‘উনারা আদৌ বিষপান করেছেন কি না, খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। এটা নিয়ে সরকারি পর্যায়ে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে যে উনারা যেটা পান করেছেন, সেটা আসলেই বিষ কি না।’