আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়গুলো জানানো হয়। শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
এ প্রেক্ষাপটে শিক্ষার্থীকে শিক্ষামুখী বা শ্রেণিকক্ষমুখী রাখা এবং বিভিন্ন ধরনের কো-কারিকুলার কার্যক্রমে ব্যাপকভাবে সম্পৃক্ত করতে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
কার্যক্রমের নমুনা হিসেবে ৯টি কর্মসূচিও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এসবের মধ্যে রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আঙিনা পরিচ্ছন্নতা অভিযান; বিজয়ের ৩৬ জুলাইভিত্তিক গ্রাফিতি অঙ্কন, নির্বাচিত গ্রাফিতি নিয়ে সফট অ্যালবাম তৈরি, শ্রেষ্ঠ গ্রাফিতি পুরস্কার প্রদান; ক্রান্তিকালে তারুণ্য দুর্জয়ভিত্তিক থিম সং তৈরি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিবেশন, সফট অ্যালবাম তৈরি ও শ্রেষ্ঠ থিম সং পুরস্কার প্রদান।
গার্লস স্কুল ও কলেজ পারসোনাল হাইজিনবিষয়ক প্রশিক্ষণ; জাতীয় দিবসে আনুষ্ঠানিক তারুণ্য কুচকাওয়াজ (বিএনসিসি স্কাউট-রোভার সহযোগিতা); জুলাই বিপ্লব কী, কেন, কিভাবে—ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকদের আলোচনাসভা; তরুণ চোখে নৈসর্গ দর্শন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিকটস্থ নান্দনিক স্থান (নদীতীর বা চর বা উপকূল বা পাহাড় বা টিলা বা ফসলি মাঠ) দলবদ্ধ ভ্রমণ)।