এদিকে নিহত নুরুর ছেলে আরিফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাবা বাড়িতে ছিলেন। বাবার মোবাইল ফোনে কেউ একজন কল দিয়ে জানিয়েছে তাকে মারতে আসছে।
জানা গেছে, রক্তাক্ত অবস্থায় নুরুকে উদ্ধার করে প্রথমে চন্দ্রগঞ্জের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক বলেন, একজন মারা গেছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। হাসপাতালেও পুলিশ পাঠানো হবে। এ ঘটনায় তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।