ভিক্ষুকের জাতি পরিণত করার ষড়যন্ত্র এই আন্দোলন: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আবার পঙ্গু করে দিয়ে মানুষকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিনত করার ষড়যন্ত্র এই আন্দোলন কি না সে প্রশ্ন রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হাসপাতালে আহতদের দেখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, যাদের অঙ্গহানি হয়েছে কৃত্রিমভাবে তা প্রতিস্থাপন করে দেবে সরকার।

শনিবার সকালে আগারগঁওয়ে জাতীয় অর্থপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান নিটোরে কোটা আন্দোলনের সহিংসতায় আহতদের দেখতে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এখন পর্যন্ত এ হাসপালে ভর্তি হয়েছিল ২৭২ জন। আর চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ১৯৬ জন। এখনও চিকিৎসা নিচ্ছেন ৭৬ জন। আহতদের চিকিৎসার সার্বিক খোঁজ নেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান তিনি।

পরে গণমাধ্যমে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, আহতদের সবরকম চিবাংলাদেশের অর্থনীতিকে আবার পঙ্গু করে দিয়ে মানুষকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিনত করার ষড়যন্ত্র এই আন্দোলন কি না সে প্রশ্ন রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হাসপাতালে আহতদের দেখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, যাদের অঙ্গহানি হয়েছে কৃত্রিমভাবে তা প্রতিস্থাপন করে দেবে সরকার।

আরও পড়ুন:  সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

শনিবার সকালে আগারগঁওয়ে জাতীয় অর্থপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান নিটোরে কোটা আন্দোলনের সহিংসতায় আহতদের দেখতে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এখন পর্যন্ত এ হাসপালে ভর্তি হয়েছিল ২৭২ জন। আর চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ১৯৬ জন। এখনও চিকিৎসা নিচ্ছেন ৭৬ জন। আহতদের চিকিৎসার সার্বিক খোঁজ নেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান তিনি।

পরে গণমাধ্যমে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, আহতদের সবরকম চিকিৎসা দেবে সরকার। প্রয়োজনে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করে দেয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।

সব দাবি মেনে নেয়ার পরও আন্দোলন কখনই কাম্য নয় বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। আর কারও কোল যেন খালি না হয় সে বিষয়ে দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।

আরও পড়ুন:  শাহবাগ ছাড়লেন আন্দোলনরত বিডিআর পরিবারের সদস্যরা

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশের যে উন্নয়ন, আর্থনীতির সেই গতিকে আবার থমকে দেয়ায় এই আন্দোলন।

বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশবাসীকে সর্বক্ষণ পাশে চান সরকার প্রধান।কিৎসা দেবে সরকার। প্রয়োজনে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করে দেয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।

সব দাবি মেনে নেয়ার পরও আন্দোলন কখনই কাম্য নয় বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। আর কারও কোল যেন খালি না হয় সে বিষয়ে দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশের যে উন্নয়ন, আর্থনীতির সেই গতিকে আবার থমকে দেয়ায় এই আন্দোলন।

আরও পড়ুন:  বাংলাদেশ-চীন যৌথ ঘোষণায় যা আছে

বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশবাসীকে সর্বক্ষণ পাশে চান সরকার প্রধান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *