সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের একটি জটিল সম্পাদকের বক্তব্যে প্রকাশ পাওয়া যায়। তিনি আওয়ামী লীগকে মাথানত করার দল না হিসেবে মন্তব্য করেছেন। ব্যক্তি অপরাধ করলে দুদক স্বাধীন এবং বিচার বিভাগের স্বাধীন হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন।
তিনি অত্যন্ত স্পষ্ট করে বলেছেন যে, আওয়ামী লীগ যদি আন্দোলনের নামে অপরাধ করে, খুনের রাজনীতি করে তাদের জবাব দেয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।
তাঁর বক্তব্যে আরো উল্লেখ রয়েছে যে, কচুপাতার উপর শিশির বিন্দু হিসেবে আওয়ামী লীগ স্থাপনার ক্ষমতার উৎস হলেও একটু টোকা পাবার পর দলটি ঝুঁকির মুখে পড়ে যাবে। তিনি বিএনপির উপর নেগেটিভ মন্তব্য করেছেন এবং তাদেরকে ‘ভুয়া’ দল হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তাঁর মন্তব্য থেকে প্রকাশিত হয়েছে যে বিএনপির আন্দোলনের সঙ্গে জনগণের মতামত নেই।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যে তিনি বিএনপির উপর সমালোচনা করেছেন এবং তাদের আন্দোলনকে ‘ভুয়া’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
তিনি মন্তব্য করেছেন যে, বিএনপির নেতৃত্ব ও দফা ভুয়া, এবং তাদের আন্দোলনে জনগণের সমর্থন নেই। এ মতে তিনি ওই আন্দোলনকে আন্দোলন নয় হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
তাঁর বক্তব্যের সময় সাথে ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যরা, যাদের মধ্যে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সুজিত রায় নন্দী, বিপ্লব বড়ুয়া, আমিনুল ইসলাম আমিন, সায়েম খান, এবং সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।