তিনি আরও বলেন, ‘সামনে আরেকটি বড় উৎসব ঈদুল আজহা আসছে। এ সময়ে মানুষ যাতে নিত্যপণ্য নিয়ে ভোগান্তিতে না পড়ে সেজন্য আজ এই সভা আহ্বান করা হয়েছে।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘চাল, চিনি, আদা ও রসুন সব কিছুরই তুলনামূলক চিত্র আমরা দেখেছি আমাদের প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে কেমন। সব জায়গায় আমরা একটা প্রিমিয়াম পজিশনে আছি। তাই বলব আমাদের দেশের নাগরিকদের অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নেই। জনগণকে আমরা সন্তুষ্ট রাখার জন্য সব কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আগামীতে চালিয়ে যাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে সজাগ আছেন। তিনি বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। আগামীকাল হয়তো প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের কথা হবে, আমরা যে সভা করেছি সেটি তাকে অবহিত করব।’
সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. শাখাওয়াত হোসেনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত রয়েছেন।
এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।