ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন নামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচা-কেনা বন্ধ কোরো, তা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝো। এরপর নামাজRead More →

উম্মে আহমাদ ফারজানা।।  জাহেলি আরব সমাজ নানা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী ছিল, যাদের মধ্যে কিছু প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ইসলাম এবং নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর মিশনের সূচনার সঙ্গে জড়িত। এই ঘটনাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত ও স্মরণীয় হলো হাতির বছর। সেই বছরের নামকরণই হয় সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে, যা আরব ইতিহাসে গভীর প্রভাব ফেলেছিল।Read More →

ভুলবশত নির্ধারিত সময়ের আগে ইফতার খেলে বা পরে সাহরি খেলে রোজা ভেঙে যাবে। এক্ষেত্রে ইসলামী শরিয়তের বিধান হলো, ভুলবশত খাওয়ার কারণে শুধুমাত্র ওই রোজার কাজা রাখতে হবে। কাফফারারা দিতে হবে না। ( আদ-দুররুল মুখতার, ২/৪০৫) কারণ সাহরি ও ইফতারের সময় পবিত্র কোরআনে নির্ধারিত সময়। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘পানাহার করোRead More →

বড় ধরনের বিপদ হলে অথবা আপনজন বা কারো মৃত্যুর খবর পেলে ধৈর্য ধারণ করা মুমিনের কর্তব্য। ধৈর্যের পাশাপাশি ‘ইন্নালিল্লাহ’ পড়া সুন্নত। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এটিকে মুমিনের বৈশিষ্ট্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আপনি ধৈর্য ধারণকারীদের সুসংবাদ দিন যাঁরা বিপদগ্রস্ত হলে বলে,  إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ উচ্চারণ: ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাRead More →