বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, সরকারি তথ্য, আন্তর্জাতিক গবেষণা এবং সাম্প্রতিক সংবাদ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বাংলাদেশে বড় আকারের শেল গ্যাস ফ্র্যাকিং চলছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। বরং সাম্প্রতিক ভূমিকম্পগুলো বাংলাদেশের ভূতাত্ত্বিক অবস্থানের কারণেই ঘটছে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গ্যাস উত্তোলন, বিশেষ করে ফ্র্যাকিং নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। অনেকেই জানতে চাচ্ছেন, গোপনে ফ্র্যাকিং করা হচ্ছে কি না।
তবে গ্যাস উত্তোলনের প্রভাব পুরোপুরি অমূলক নয়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, যে কোনো খনিজ উত্তোলনে স্থানীয় চাপের সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। এই কারণে পেট্রোবাংলা ভূমিকম্পের পর ৪৮ ঘণ্টার জন্য ড্রিলিং সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছিল, যা একটি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা মাত্র। এটি থেকে বোঝা যায়, উত্তোলন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখে। তবে বড় ভূমিকম্পের পেছনে গ্যাস উত্তোলন বা কোনো শিল্পকর্মকে দায়ী করার মতো কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি এখনো নেই।







